প্রথমপাতা  

সাম্প্রতিক সংবাদ 

 স্বদেশ

আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশ কমিউনিটি

লাইফ স্টাইল

এক্সক্লুসিভ

বিনোদন

স্বাস্থ্য

বর্তমানের কথামালা

 শিল্প-সাহিত্য

 প্রবাসপঞ্জী 

আর্কাইভ

যোগাযোগ

 

 

 

 

 

 

২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট এলার্ম ঠিকই বেজেছিল


আবদুল মান্নান
 


 

বাংলা ও বাঙালির জীবনে আগস্ট মাসটা বেশ অপয়া । তাদের জন্য এই মাসে তেমন একটা ভাল খবর নেই । ১৯৭৫ সনের ১৫ই আগস্টে পাকিস্তান পন্থি একদল সেনা অফিসার জাতির জনক, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে নৃশংস ভাবে হত্যা করেছিল । তাদের সহায়তা করেছিল আওয়ামী লীগের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা কিছু রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ যারা মনে প্রাণে পাকিস্তানি চিন্তা চেতনা ধারণ করতেন । ২০০৪ সনের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু এভেনিউতে আওয়ামী লীগের সভাপতি, তৎকালিন বিরোধী দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা চালানো হয়েছিল । তাঁর দলের নেতা কর্মীরা তাঁর চারপার্শ্বে মানব বর্ম তৈরী করে সেই যাত্রায় তাঁকে রক্ষা করেছিলেন । তা করতে গিয়ে সে দিন ২৪ জন আওয়ামী লীগ নেতা কর্মী প্রাণ দিয়েছিলেন । গুরুতর আহত হয়েছিলেন আরো শ’তিনেক । জীবনের জন্য পঙ্গু হয়ে গিয়েছেন প্রায় একশত জন । যারা এই ভয়াবহ হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত ছিল তাদের কয়েকজন পরে আদালতে স্বীকার করেছে তাদের সাথে কুখ্যাত হাওয়া ভবন হর্তাকর্তা বেগম জিয়ার পূত্র তারেক রহমানের সাথে তারা নিয়মিত যোগাযোগ রাখতেন । এই কাজে তাদের সহায়তা করতো সেনা গোয়েন্দা সংস্থার (ডিজিএফআই) তৎকালিন প্রধান মেজর জেনারেল সাদেক হোসেন রুমি ও জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থা, এনএসআই-র প্রধান মেজর জেনারেল রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী । তাদের একজন সাংবাদিক তাসনিম খালিরের কাছে এও স্বীকার করেছেন তারা নিয়মিত সেনানিবাসে বৈঠকও করতেন ।
২০০৫ সালের ১৭ই আগস্ট দেশে একযোগে ৬৩টি জেলায় প্রকাশ্যে দিনের বেলায় দেশে বানারো টাইম বোমা বিষ্ফোরণ হয় । এতে নিহত হন ২জন আর আহত হন পাঁচ শতাধিক । শুধু বাংলাদেশেই নয় এমন একটি ঘটনা সমসাময়িক ইতিহাসে নজিরবিহীন । এক বা দু’স্থানে বোমা বিষ্ফোরণ এখন তেমন অস্বাভাবিক কোন ঘটনা নয় । কিন্তু এক যোগে ৬৩টি জেলায় একই সময় এমন ঘটনার কথা ইতোপূর্বে কোন দেশে ঘটেছে বলে জানা যায় না । আরো শঙ্কার কথা হচ্ছে বোমা বিষ্ফোরণ গুলো, বিশেষ করে রাজধানীতে কোন নিরিবিলি বা গোপন স্থানে হয় নি । হয়েছে সচিবালয় সংলগ্ন এলাকা, জাতীয় প্রেসক্লাব, শাহ্জালাল (তখন জিয়া আন্তর্জাতিক) বিমান বন্দর, হাইকোর্ট প্রাঙ্গন, বারিধারার কূটনৈতিক এলাকা সহ আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় । কোন কোন জেলায় জেলা প্রশাসকের দপ্তর সংলগ্ন এলাকায় ও সরকারি অফিসের অতি কাছে হয়েছে । এরকম শুধু যুদ্ধের সময় ঘটতে পারে । এই সময়ে বাংলাদেশে কোন যুদ্ধ চলছিল না । যে সকল স্থানে এই বোমা বিষ্ফোরণ হয় সে সকল স্থানে প্রথম বারের মতো জেএমবি’র নাম সম্বলিত একটি আরবি ও বাংলা ভাষায় রচিত লিফলেট পাওয়া যায় । ইতোপূর্বে জেএমবি নামক সংগঠনটিকে সরকার দেশীয় ও আন্তর্জাতিক চাপের মুখে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছিল । ২০০৭ সালের এপ্রিল মাসে সাংবাদিক তাসনিম খলিলের কাছে কট্টর ওয়াহাবি পন্থি সংগঠন খতমে নবুয়ত পার্টির (সংক্ষেপে খতম পার্টি) দুই নেতা মওলানা মাহমুদুল হাসান মোমতাজি ও মওলানা নূর হোসেন নূরানি স্বীকার করেছেন জেএমবি’র সাথে তাদের ঘনিষ্ট সম্পর্ক আছে এবং তারেক রহমান তাদের অঘোষিত আমির । খতম পার্টি বাংলাদেশে তাদের কর্মকান্ড শুরু করে আহম্মদিয়া সম্প্রদায়কে অমুসলমান ঘোষণার দাবি নিয়ে প্রকাশ্যে রাস্তায় নেমে তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার মাধ্যমে । এই সময় তাদের সহয়তা করে দেশের পুলিশ বাহিনীর একটি অংশ, বিশেষ করে বগুড়ায় ও ঢাকায় । খতম পার্টি আর জেএমবি’র সাথে নিবিড় সম্পর্ক ছিল বেগম জিয়া নেতৃত্বাধীন চারদলীয় ঐক্যজোটের শরিক দল জামায়াত ও ইসলামি ঐক্য জোটের । জোটের এই দুই দলের নেতারা তখন বেগম জিয়ার কাছে দাবি করতেন যেন খতম পর্টির সকল দাবি দাওয়া মেনে নেওয়া হয় এবং আহম্মদিয়া মুসলিম জামায়াতকে অমুসলিম ঘোষণা করা হয় । এই কাজটি পাকিস্তানে সামরিক শাসক জেনারেল জিয়াউল হক করেছিলেন এবং দেশটিকে কট্টর ওয়াহাবি পন্থি মৌলবাদীদের হাতে তুলে দিয়েছিলেন যার পরিণতিতে পাকিস্তান এখন একটি সম্পূর্ণ ভাবে পতিত রাষ্ট্র । একটি কার্যকর রাষ্ট্র হিসেবে পাকিস্তান আর কখনো দাঁড়াতে পারবে তেমনটি মনে হয় না । বেগম জিয়া আর তাঁর মিত্ররা বাংলাদেশকেও সেই পথে নিয়ে যেতে তখন তৎপর ছিলেন ।
অকুস্থলে যে সকল লিফলেট পাওয়া গিয়েছিল তাতে জেএমবি বাংলাদেশে ইসলামী আইন বাস্তবায়নের আহ্বান জানায় আর এই তথাকথিত ইসলামী আইন ছিল সৌদি আরবের ওয়াহাবি পন্থিদের বাতিল ফেরকা হতে তৈরী করা পবিত্র ইসলাম ধর্মকে অপব্যখ্যা করে তৈরী করা আইন । লিফলেটে আরো উল্লেখ করা হয় ‘এই দেশে যারা গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে চায় তারা ইসলামের শত্রু’ । প্রচারপত্রে তারা ইসলামী যোদ্ধাদের ধরপাকড় না করার জন্য প্রধানমন্ত্রী ও দেশের শাসকদের কাছে দাবি জানায় । তারা আরো উল্লেখ করে ‘একটি দল সব সময় সশস্ত্র জিহাদ করে যাবে । তারা তাদের শত্রুদের প্রতি কঠোর হবে । কোন ভূখন্ডেই আল্লাহর বিধান ছাড়া অন্য কোনে বিধান চলতে পারে না । ’ পুরো লিফলেটেই ছিল সরকার ও জনগণের বিরুদ্ধে এই রকম হুমকীতে ঠাসা । বর্তমানে দেশে যে জঙ্গিবাদ নিয়ে সরকার ও সাধারণ মানুষ উৎকণ্ঠিত তার জন্ম ও বিস্তার এরশাদের পতনের পর, জামায়াতে ইসলামের হাত ধরে । এরশাদ বিরোধী আন্দোলনের সব চেয়ে বড় বেনিফিসিয়ারি ছিল জামায়াতে ইসলাম । এই সংগঠনটি সহ সকল ধর্মাশ্রয়ি রাজনৈতিক দলকে বঙ্গবন্ধু সাংবিধানিক ভাবে নিষিদ্ধ করেছিলেন । ১৫ই আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করার পর বিএনপি’র প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল জিয়া জামায়াত সহ সকল ধর্মাশ্রয়ী দলকে প্রকাশ্যে রাজনীতি করার অনুমেতি দেন । পাকিস্তানি পাসপোর্ট নিয়ে একাত্তরের ঘাতক গোলাম আযমকে বাংলাদেশে ফেরার ব্যবস্থা করেন । কিন্তু জামায়াতের সাংগঠনিক শক্তি তেমন একটা শক্তিশালী না হওয়াতে তারা দীর্ঘদিন তেমন একটা সুবিধা করতে পারে নি, যদিও গোলাম আযম নেপথ্যে থেকে তাদের আমিরের দায়িত্ব পালন করছিলেন । তবে তারা বেশ চাতুর্যের সাথে তাদের সশস্ত্র ক্যাডার বাহিনী ইসলামী ছাত্র শিবিরকে সংগঠিত করতে বেশ তৎপর ছিল । অত্যন্ত সুকৌশলে তারা সশস্ত্র হামলা চালিয়ে চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় দখল করে নেয় । এরশাদ বিরোধী আন্দোলনের সময় আওয়ামী লীগ ও বিএনপি’র জোটভূক্ত দলগুলোর বাইরে তারা আন্দোলনের নামে দলকে সংগঠিত করার বেশ ভাল সুযোগ পায় এবং তা ব্যবহারও করে । এরশাদের পতন হলে শেখ হাসিনা ও বেগম জিয়া রেডিও টিভিতে ভাষণ দেওয়ার সুযোগ পান । একই সুযোগ দেওয়া হয় জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত আমির আব্বাস আলী খানকে । এটি ছিল জামায়াতের জন্য এক বিরাট প্রাপ্তি । যে দলটি একাত্তরে যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত তাদের ভারপ্রাপ্ত আমির জাতীয় সম্প্রচার কেন্দ্রকে ব্যবহার করে জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দিচ্ছেন তা ছিল অকল্পনিয় । একানব্বই’র নির্বাচনে বিএনপি’র একক ভাবে তিনশত আসনে প্রার্থী দেওয়ার সক্ষমতা ছিল না । তারা অলিখিত ভাবে আঁতাত করে জামায়াতের সাথে এবং তাদের কম পক্ষে ষাটটি আসনে ছাড় দেয় যা সে সময় আওয়ামী লীগ সঠিক ভাবে উপলব্দি করতে পারে নি । সেই নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াতের এই আঁতাতের ফলে অপ্রত্যাশিত ভাবে বিজয় লাভ করে বিএনপি এবং সরকার গঠন করে । অন্যদিকে জামায়াত অল্প কয়টি সিট পেলেও তারা তাদের অনেক এজেন্ডা বেগম জিয়ার প্রথম শাসনামলে বাস্তবায়ন করে নেয় । তাদের মতাদর্শে দীক্ষিত জেএমবি, জেএমজেবি, আহলে হাদিস যখন বাংলাদেশের উত্তর পশ্চিম সীমান্ত সংলগ্ন জেলা গুলোতে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছিল তখন তারা সরকারকে অনেকটা বাধ্য করে এদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা না নিতে । উল্লেখ্য এই সব সশস্ত্র জঙ্গিদের মূল ঊৎস এই সীমান্তবর্তি জেলা গুলো কারণ সীমান্তের ওই পারের ভারতীয় জেলাগুলোতেও এই সংগঠনগুলো বেশ সক্রিয় । বাংলাদেশ সীমান্ত সংলগ্ন এই সব এলাকাগুলোতে বসবাসকারি ভারতের মুসলমানদের অনেকেই মৌলবাদি ধ্যান ধারনায় বিশ্বাস করেন । এখনো এই সব জেলায় মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে আজীবন কারাদন্ড প্রাপ্ত দেলোয়ার হোসেন সাঈদি একজন বড় মাপের ইসলামী চিন্তাবিদ । ভিডিওতে সাঈদিও ওয়াজ এখানে বেশ সামদৃত যদিও সেখানে বেশীর ভাগ মুসলমানের বাড়ীতে টিভি দেখা নিষিদ্ধ । এই সব জেলার মুসলমানরা অনেকটা ইচ্ছাকৃতভাবেই শিক্ষাদিক্ষায় পশ্চাদপর । সীমান্তের উভয় পারের মৌলবাদি সন্ত্রাসীদের মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগ আছে । ১৯৯১-৯৬ ও ২০০১-২০০৬ সালের বেগম জিয়ার নেতৃত্বাধীন জোট সরকারের আমলে সরকারের আশ্রয় পেয়ে জেএমবি সহ আরো একাধিক জঙ্গিসংগঠন শক্তি সঞ্চার করেছে তার কিছু ফলাফল এখন দেশের মানুষ কিছুটা উপলব্দি করছে । জামায়াতের দু’জন একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধীকে ২০০১ সালে সরকারের মন্ত্রী সভায় বেগম জিয়া ঠাঁই করে দিলে এই জঙ্গিসংগঠন গুলো আরো শক্তিশালী হয় । যখন বাংলা ভাইয়ের উত্থান হয় তখন বেগম জিয়ার মন্ত্রী মতিউর রহমান নিজামী বলেছিলেন দেশে কোন বাংলা ভাই নেই, এগুলো সব মিডিয়ার সৃষ্টি ।
যে সংগঠন গুলো বেগম জিয়ার প্রথম শাসনামলে সৃষ্টি হয়েছিল তারা এখন অনেক বেশী ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে । তারা ২০০৫ সালে দেশের ৬৩ টি জেলায় একযোগে বোমা ফাটিয়ে তাদের আগমন বার্তা জানিয়েছিল । এই জঙ্গিরা বর্তমানে নানা রূপে সমাজে বিচরণ করছে । তারা বেশ সফলতার সাথে দামি স্কুল ও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়–য়া উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তানদের তাদের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে আকৃষ্ট করতে পারছে । দেশের গোয়েন্দা সংস্থা সমূহ কতটুকু ওয়াকেবহাল তা জানি না তবে বর্তমানে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে উত্তর ও পশ্চিম অংশের জেলা গুলোতে জামায়াতে ইসলামের মহিলা সদস্যরা বেশ সক্রিয় । তারা সেই সব জেলার সরলপ্রাণ মহিলাদের তাদের মতাদর্শে দীক্ষিত করার জন্য একটি ক্র্যাস প্রোগ্রামে কাজ করছে । অতীতে দেখা গেছে বাংলাদেশের গোয়েন্দাদের ব্যর্থতার কারণে অনেক ঘটনা দূর্ঘটনা ঘটেছে । ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর তাদের তৎপরতা বেড়েছে । গোয়েন্দাদের কাজ হচ্ছে ঘটনা ঘটার আগে তা প্রতিরোধ করা । গুলশান ঘটনার পর আমাদের গোয়েন্দা বাহিনী বেশ কিছু সাফল্য দেখিয়েছে । এই ধারাবাহিকতা বজায় রাখা খুবই জরুরি । বাংলাদেশের আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর সক্ষমতা নিয়ে কোন প্রশ্ন নেই । তবে অতীত অভিজ্ঞতা হতে দেখা গেছে এক অদৃশ্য কারণে তারা অনেক সময় তাদের দায়িত্ব পালনে বাধাগ্রস্থ হন । দেশের মানুষের মধ্যে নিরাপত্তাবোধ সৃষ্টি করার জন্য এমনটি হওয়া বাঞ্চনীয় নয় । ২০০৪ এর ২১ আগস্টের ঘটনা, ২০০৫ সালের একযোগে ৬৩ টি জেলায় বোমা বিষ্ফোরণ, গত ১ জুলাইয়ে গুলশানের ঘটনার মতো আর কোন ঘটনা দেশের মানুষ দেখতে চায় না । দেশর মানুষ তাদের জান মালের নিরাপত্তা চায় । চিরতরে এই দেশ হতে সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও ওয়াহিবাদের নির্মূল চায় । এটি করতে হলে যেমন দেশের মানুষের নিঃশর্ত সমর্থন ও সহযোগিতা প্রয়োজন একই ভাবে অন্যান্য দেশের সাথে এই সব বিষয়ে তথ্যের আদান প্রদান প্রয়োজন । ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট ঘুম থেকে জেগে উঠার এলার্ম ছিল । এখন সকলে জাগ্রত । এখন এই সমস্যা দূর করার জন্য একাগ্র চিত্তে কাজ করার সময় । ত্রিশ লক্ষ্য শহীদেও রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশটাকে কিছু তস্করের হাতে ছেড়ে দিতে পারি না ।

লেখক: বিশ্লেষক ও গবেষক । আগস্ট ১৬, ২০১৬

 

 

 

 

 

WARNING: Any unauthorized use or reproduction of 'Community' content is strictly prohibited and constitutes copyright infringement liable to legal action. 

 

[প্রথমপাতা]

 

 

 

লেখকের আগের লেখাঃ