[প্রথমপাতা]

 

 

 

 

মাদাগাস্কারের ছোট্ট ডুবুরি পাখি হারিয়ে গেল

 

মরিশাসের ডোডো, তবে শুধুই মিউজিয়ামের জন্য তৈরী করা মডেল

 

 

কমিউনিটি রিপোর্ট ।।

চিরকালের মতো, অর্থাৎ বিলুপ্ত হল৷ কারোর নজরে না পড়েই, এক আইইউসিএন অর্থাৎ প্রকৃতি সংরক্ষণের আন্তর্জাতিক সঙ্ঘ ছাড়া৷ তারাই খবর দিল, আলাওট্রা গ্রীব পাখিটি আর নেই৷

সপ্তদশ শতাব্দীতে মরিশাসের ডোডো পাখি ঠিক এইভাবেই বিলুপ্ত হয়েছিল৷ কিন্তু ডোডো'কে নিয়ে তো অন্তত একটি ইংরেজী প্রবচন আছে৷ ইংরিজিতে বলে, ‘ডেড এ্যাজ এ ডোডো', ডোডোর মতোই মৃত৷ লিটল আফ্রিকান গ্রিব বা আলোওট্রা গ্রিব'কে নিয়ে কোনো প্রবচনও পড়ে থাকবে না৷ পড়ে থাকবে পণ্ডিতী কেতাবে তার পোষাকি, লাতিন নামটা: টাকিবাপ্টুস রুফোলাভাটুস৷ পড়ে থাকবে পৃথিবীতে তার একমাত্র দেশ কিংবা বাসস্থান, পূর্ব মাদাগাস্কারের আলাওট্রা হ্রদ৷ একমাত্র সেখানেই তাকে পাওয়া যেতো৷

বেচারা ডুবুরি পাখি৷ সে কি জানতো যে তার প্রিয় লেকের জলে মানুষই এক ধরণের নতুন মাছ ছাড়বে, যারা মাংসাশী? সাপের মাথা মারেল বলে পরিচিত এই মাছগুলির মুখে ছাড়া নাইলনের মাছ ধরার জালে জড়িয়েও প্রাণ দিয়েছে বহু ডুবুরি পাখি৷ কাজেই পৃথিবীতে আরো এক ধরণের পাখি কমে গেল৷

সব মিলিয়ে ছিলই তো মোটে হাজার দশেক প্রজাতির পাখি৷ তাদের মধ্যে ১৩২টি প্রজাতি এখন পুরোপুরি বিলুপ্ত৷ চারটি প্রজাতিকে আর মুক্ত প্রকৃতিতে পাওয়া যাবে না, তারা বেঁচে থাকবে চিড়িয়াখানায় - নামটাই যেখান থেকে এসেছে৷ ১৯০টি প্রজাতির পাখিরা বিশেষভাবে বিপন্ন৷ ৩৭২টি প্রজাতি বিপন্ন৷ ৮৩৮টি প্রজাতি ঝুঁকির মুখে রয়েছে৷ এ' সব পরিসংখ্যানই আইইউসিএন'এর৷ তারাই বিপদসঙ্কেত দেয়, তথাকথিত রেড লিস্ট তৈরি করে৷

এবারও আইইউসিএন বিশেষ করে জলাভূমির পাখিদের কথা বলেছে৷ জলাভূমির জল নিষ্কাশন করে এবং সেখানে বিদেশী মাছ ও জীবজন্তু ঢুকিয়ে জলাভূমির পাখিদের আদি ও অকৃত্রিম ‘হ্যাবিট্যাট' বিপন্ন করা হচ্ছে৷ কিন্তু কোনো পাগলা ঘণ্টিই আর ছোট্ট আলাওট্রা গ্রিব ডুবুরি পাখিকে মাটির পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনতে পারবে না৷ সূত্রঃ ডয়েচে ভেলে। 


 

>>হাবলের চোখে, গ্রহ খাদক নক্ষত্র

>>বিমান বিধ্বস্তের কাহিনী

>>ইন্দোনেশিয়ার জঙ্গলে নতুন প্রজাতির জীব আবিষ্কার

>>ছাইমেঘের জন্য বিজ্ঞানীরা প্রস্তুত

>>জোয়ান অব আর্ক
>>এশিয়ায় হুমকির মুখে পরিযায়ী পাখির দল

>>নেয়ানডার্থালরা আধুনিক মানুষের পূর্বপুরুষ

>>ডেঙ্গু প্রতিরোধে জিনগত কারণ অনুসন্ধান

>>মেক্সিকো উপসাগরে ‘এক্সোন ভালডেজ’ ঘটতে আর কতো দেরী?

>>বোর্নিওতে নতুন প্রানের সন্ধান

>>প্রথমবারের মত পুরো মুখমন্ডলের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজন

>>আইসল্যান্ডে আরো বড় অগ্নুৎপাতের সম্ভাবনা বাড়ছে

>>আইসল্যান্ডেই এই, ইয়েলোস্টোন ফাটলে কি হবে?

>>আগ্নেয়গিরির ছাইয়ে প্রভাবিত বিমান, আবহাওয়া, সূর্যাস্ত

>>বাংলা বছরের সূচনা

>>বিশ লাখ বছরের পুরনো কঙ্কাল থেকে বিবর্তন ধারার সন্ধান

>>শুকিয়ে যাচ্ছে আরল সাগর

>>জেব্রাফিশঃ হৃদযন্ত্রের টিস্যু নিজেই সারিয়ে তোলে
>>হাতি -ফোর হুইল ড্রাইভ

>>গ্রহাণুর ওপর নজর রাখবে নতুন ‘কমপ্যাক্ট’ স্যাটেলাইট

>>প্রবালেরা মারা যাচ্ছেঃ বিভিন্ন দেশে নেমে আসতে পারে বিপর্যয়

>>মৌমাছির হুল ফোটানোয় অসুখ সারে!!

>>মায়া সভ্যতা

>>অ্যাকিলিস

>>২০১৪ সালে চালু হচ্ছে গ্যালিলিও

>>"সেটি" প্রকল্পের ৫০ বছর

>>প্রাচীন মানবের পূর্ণাঙ্গ জিন বিশ্লেষণ
>>ধ্বসে যেতে পারে পশ্চিম এন্টার্কটিকা

>>ঝড়ের সংখ্যা কমে বাড়তে পারে গতি

>>শিরাকাওয়া-গো এবং গোকাইয়ামা

>>পৃথিবীর গভীরতম স্থানঃ চ্যালেঞ্জার ডিপ

>>সুপার ভলকেন

>>চীনে হাজার হাজার ডাইনোসরের পায়ের চিহ্ন

>>শিকোকুর তাকামাত্সুঃ প্রকৃতি, ইতিহাস আর ঐতিহ্যের সংমিশ্রন

>>প্যারিস ট্রেন ক্র্যাশঃ কি ছিল তার পেছন

>>তিমি কাহিনী

>>মাউন্ট সেন্ট হেলেনের অগ্নুৎপাত

>>ছাদ উড়ে যাওয়া বিমানের কাহিন

>>টর্নেড

>>জলবায়ু পরিবর্তনে গাছপালা ও প্রাণীকূল সর্বোচ্চ হুমকির মুখে

>>ভূপাল বিপর্যয়

>>মাছেরা যেদিন ডাঙায় উঠল

>>মহাবিশ্বে অজানা গরম বস্তু!

>>এয়ার ক্র্যাশ ইনভেস্টিগেশনঃ মাঝ আকাশে দুই বিমানের সংঘর্ঘ

>>তেনেরিফেঃ এভিয়েশন ইতিহাসের সবচাইতে বড় দুর্ঘটনা

>>সুপার কন্টিনেন্টের ভাঙাগড়া

>>কিং কোবরা

>>লেক চুজেনজিঃ মনমাতানো একটি লেক

>>রোমানিয়ায় কমিউনিস্ট বিরোধী বিপ্লবের ২০ বছর

>>ঐতিহাসিক নগরী কামাকুরা

>>গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের রহস্য

>>একাত্তুরের টুকরো ছবি
>>একাত্তুরের গনহত্যা
>>চ্যানেল স্ক্যাবল্যান্ডস

>>ফ্রিক ওয়েভঃ সমুদ্রের দৈত্যাকার ঢেউ
>>চীন জাপান যুদ্ধ
>>সাপ্পোরোর ইয়ূকি মাতসুরি

>>যশোর রোড
>>ইয়াইয়ামাঃ অবকাশ যাপনের অদ্বিতীয় স্থান
>>ইয়াকুশিমাঃ জাপানের প্রাচীনতম বৃক্ষরাজির দ্বীপ

>>মাতসুশিমাঃ জাপানের অন্যতন দর্শনীয় স্থান
>>ওসাকা ক্যাসেল
>>বিশ্বের ব্যাস্ততম ষ্টেশন শিঞ্জুক

 

 

[প্রথমপাতা]