[প্রথমপাতা]

 

 

 

সমুদ্রতলে মাছরা পরস্পরের সঙ্গে কথা বলে
 

 

কমিউনিটি রিপোর্ট ।।

সমুদ্রের নীচের জগৎটা কিন্তু ততটা শান্ত নয় যতটা আমরা মনে করি৷ জানিয়েছেন নিউজিল্যান্ডের একজন গবেষক৷ তিনি দেখতে পেয়েছেন যে, সমুদ্রতলে মাছরাও পরস্পরের সঙ্গে কথা বলতে পারে৷

মাছ বিভিন্ন রকম শব্দের মাধ্যমে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করে৷ সম্প্রতি একটি পত্রিকায় অকল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সমুদ্র বিজ্ঞানী শাহরিমান ঘাজালি এমনটিই বলেছেন৷

নিউজিল্যান্ডের হেরাল্ড পত্রিকায় গাজালি বলেন, সব মাছ শুনতে পায়৷ কিন্তু সবাই শব্দ করতে পারেনা৷ সাঁতার কাটার উপযোগী পেশিকে কাঁপিয়ে এক ধরণের শব্দ তৈরি করে কোন কোন প্রজাতির মাছ৷ এই পেশি সংকুচিত করে ফেলতে তারা৷

আর বিভিন্ন কারণে মাছেরা একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ করে৷ সঙ্গীকে আকর্ষণ করতে, আক্রমণকারী মাছকে ভয় দেখাতে এবং অনেকসময় পারিপার্শ্বিক অবস্থার সঙ্গে নিজেদের খাপ খাওয়াতে মাছ কথা বলে৷

গার্নাড প্রজাতির মাছের শব্দ করার ক্ষমতা ব্যাপক৷ তারা যেন সবসময়ই কিচির মিচির করে চলেছে৷ ট্যাঙ্কের মধ্যে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ ছেড়ে গবেষণা চালিয়েছেন ঘাজালি৷তা থেকেই তাঁর এই সিদ্ধান্ত৷৷

অন্যদিকে কড সাধারণত ডিম পাড়ার সময় ছাড়া অন্যসময় চুপচাপ থাকতেই বেশি পছন্দ করে৷ ডিম পাড়ার সময় শব্দ করার কারণ, পুরুষ আর নারী কড যাতে একই সময় ডিম পাড়তে পারে প্রজননের জন্য৷

আবার প্রবাল এলাকায় কিছু মাছ আছে যারা আক্রমণকারী মাছ অথবা সমুদ্রে নামা ডুবুরিদের সরিয়ে দেয়ার জন্য এক ধরণের শব্দ করে৷ কিন্তু তাইবলে যে কেউ তার পোষা গোল্ড ফিশের সঙ্গে কথাবলা শুরু করবে সেটা কিন্তু সম্ভব হবেনা৷ গোল্ড ফিশের শোনার ক্ষমতা অসাধারণ৷ কিন্তু অসাধারণ এই ক্ষমতা একে কথা বলতে সাহায্য করেনা৷ তারা কোনো ধরণের শব্দ করতে পারেনা, বলেন ঘাজালি৷ সম্প্রতি তিনি নিউজিল্যান্ড সমুদ্র বিজ্ঞান সমিতির সম্মেলনে এসব তথ্য দেন৷ ডয়েচে ভেলে। 

 

 

 

>>সবচাইতে শীতল বাদামী বামনের সন্ধান লাভ

>>রাশিয়ান কার্গো শিপ ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে থামতে ব্যর্থ হল

>>ফ্রিক ওয়েভঃ সমুদ্রের দৈত্যাকার ঢেউ

>>২০৫০ সাল নাগাদ এশিয়ার বেশিরভাগ নদীর পানিপ্রবাহ কমে যাবে

>>সিঙ্গাপুরে প্রত্যেকের জন্য ইলেকট্রনিক মেইলবক্স

>>মিশরে ৩,৬০০ বছর আগের একটি শহরের সন্ধান লাভ 

>>আগুনের সঙ্গে বসবাস

>>বিজ্ঞানের অসহায়ত্ব ভুপাল দুর্ঘটনা

>>কুমিরের সাগর পাড়ি দেবার রহস্য 

>>ছাইমেঘ থেকে বিমান বাঁচানোর নতুন উপায়

>>ডিপ ভেইন থ্রম্বোসিস
>>নানা মারাত্মক রোগের কারণ প্রক্রিয়াজাত মাংস

>>মাদাগাস্কারের ছোট্ট ডুবুরি পাখি হারিয়ে গেল

>>হাবলের চোখে, গ্রহ খাদক নক্ষত্র

>>বিমান বিধ্বস্তের কাহিনী

>>ইন্দোনেশিয়ার জঙ্গলে নতুন প্রজাতির জীব আবিষ্কার

>>ছাইমেঘের জন্য বিজ্ঞানীরা প্রস্তুত

>>জোয়ান অব আর্ক
>>এশিয়ায় হুমকির মুখে পরিযায়ী পাখির দল

>>নেয়ানডার্থালরা আধুনিক মানুষের পূর্বপুরুষ

>>ডেঙ্গু প্রতিরোধে জিনগত কারণ অনুসন্ধান

>>মেক্সিকো উপসাগরে ‘এক্সোন ভালডেজ’ ঘটতে আর কতো দেরী?

>>বোর্নিওতে নতুন প্রানের সন্ধান

>>প্রথমবারের মত পুরো মুখমন্ডলের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজন

>>আইসল্যান্ডে আরো বড় অগ্নুৎপাতের সম্ভাবনা বাড়ছে

>>আইসল্যান্ডেই এই, ইয়েলোস্টোন ফাটলে কি হবে?

>>আগ্নেয়গিরির ছাইয়ে প্রভাবিত বিমান, আবহাওয়া, সূর্যাস্ত

>>বাংলা বছরের সূচনা

>>বিশ লাখ বছরের পুরনো কঙ্কাল থেকে বিবর্তন ধারার সন্ধান

>>শুকিয়ে যাচ্ছে আরল সাগর

>>জেব্রাফিশঃ হৃদযন্ত্রের টিস্যু নিজেই সারিয়ে তোলে
>>হাতি -ফোর হুইল ড্রাইভ

>>গ্রহাণুর ওপর নজর রাখবে নতুন ‘কমপ্যাক্ট’ স্যাটেলাইট

>>প্রবালেরা মারা যাচ্ছেঃ বিভিন্ন দেশে নেমে আসতে পারে বিপর্যয়

>>মৌমাছির হুল ফোটানোয় অসুখ সারে!!

>>মায়া সভ্যতা

>>অ্যাকিলিস

>>২০১৪ সালে চালু হচ্ছে গ্যালিলিও

>>"সেটি" প্রকল্পের ৫০ বছর

>>প্রাচীন মানবের পূর্ণাঙ্গ জিন বিশ্লেষণ
>>ধ্বসে যেতে পারে পশ্চিম এন্টার্কটিকা

>>ঝড়ের সংখ্যা কমে বাড়তে পারে গতি

>>শিরাকাওয়া-গো এবং গোকাইয়ামা

>>পৃথিবীর গভীরতম স্থানঃ চ্যালেঞ্জার ডিপ

>>সুপার ভলকেন

>>চীনে হাজার হাজার ডাইনোসরের পায়ের চিহ্ন

>>শিকোকুর তাকামাত্সুঃ প্রকৃতি, ইতিহাস আর ঐতিহ্যের সংমিশ্রন

>>প্যারিস ট্রেন ক্র্যাশঃ কি ছিল তার পেছন

>>তিমি কাহিনী

>>মাউন্ট সেন্ট হেলেনের অগ্নুৎপাত

>>ছাদ উড়ে যাওয়া বিমানের কাহিন

>>টর্নেড

>>জলবায়ু পরিবর্তনে গাছপালা ও প্রাণীকূল সর্বোচ্চ হুমকির মুখে

>>ভূপাল বিপর্যয়

>>মাছেরা যেদিন ডাঙায় উঠল

>>মহাবিশ্বে অজানা গরম বস্তু!

>>এয়ার ক্র্যাশ ইনভেস্টিগেশনঃ মাঝ আকাশে দুই বিমানের সংঘর্ঘ

>>তেনেরিফেঃ এভিয়েশন ইতিহাসের সবচাইতে বড় দুর্ঘটনা

>>সুপার কন্টিনেন্টের ভাঙাগড়া

>>কিং কোবরা

>>লেক চুজেনজিঃ মনমাতানো একটি লেক

>>রোমানিয়ায় কমিউনিস্ট বিরোধী বিপ্লবের ২০ বছর

>>ঐতিহাসিক নগরী কামাকুরা

>>গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের রহস্য

>>একাত্তুরের টুকরো ছবি
>>একাত্তুরের গনহত্যা
>>চ্যানেল স্ক্যাবল্যান্ডস

>>চীন জাপান যুদ্ধ
>>সাপ্পোরোর ইয়ূকি মাতসুরি

>>যশোর রোড
>>ইয়াইয়ামাঃ অবকাশ যাপনের অদ্বিতীয় স্থান
>>ইয়াকুশিমাঃ জাপানের প্রাচীনতম বৃক্ষরাজির দ্বীপ

>>মাতসুশিমাঃ জাপানের অন্যতন দর্শনীয় স্থান
>>ওসাকা ক্যাসেল
>>বিশ্বের ব্যাস্ততম ষ্টেশন শিঞ্জুক

 

[প্রথমপাতা]