নতুন ধরনের তেল খেকো অনুজীব আবিষ্কার
কমিউনিটি রিপোর্ট ।।
সম্প্রতি মেক্সিকো উপসাগরে তেলখনিতে সংঘটিত দুর্ঘটনায় হুমকির মুখোমুখি
সামুদ্রিক পরিবেশ রক্ষায় নতুন সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। বিপির তেল খনি
বিস্ফোরণে মেক্সিকো উপসাগরের গভীরে যে বিপুল পরিমাণ তেল ছড়িয়ে পড়েছে সে
অঞ্চলে বিজ্ঞানীরা নতুন এক বিশেষ ধরনের অনুজীবের অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েছেন।
এই অনুজীবগুলো গভীর সমুদ্রে ছড়িয়ে পড়া তেল খেয়ে ফেলছে। টেরি হ্যাজেনের
নেতৃত্বে কালিফোর্নিয়ার লরেন্স বারকেলি ন্যাশনাল ল্যাবরেটরি পরিচালিত একটি
গবেষণায় দেখা গেছে, গভীর সমুদ্রের এই অনুজীবগুলো পানি থেকে উল্লেখযোগ্য
পরিমাণ অক্সিজেন শোষণ না করেই তেল খেয়ে ফেলছে। ইনটারনেট ভিত্তিক জার্নাল
সায়েন্স এক্সপ্রেসে মঙ্গলবার এ প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়।
এক বিবৃতিতে হ্যাজেন বলেন, অনুজীবের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণে এই প্রথমবারের
মতো আমরা এমন একটি ব্যাকটেরিয়ার সন্ধান পেয়েছি যা গভীর সমুদ্রে তেল
পরিষ্কারে বড় ধরনের সম্ভাবনার দ্বার খুলে দেবে।
মেক্সিকো উপসাগরের গভীর পানিতে তেল ছড়িয়ে পড়ায় মারাত্মক সামুদ্রিক পরিবেশ
বিপর্যয়ের আশঙ্কায় পরিবেশবিদরা বেশ উদ্বিগ্ন। গত সপ্তাহে প্রকাশিত এক
প্রতিবেদনে জানা যায়, উপসাগরের গভীরে প্রায় ২২ বর্গমাইল এলাকা জুড়ে ক্ষুদ্র
ক্ষুদ্র তেল বিন্দুর কুয়াশা ছড়িয়ে আছে।
হ্যাজেন বলেন, সমুদ্রে অনুজীবগুলোর আধিক্য আছে সে অঞ্চলে তেলের কুয়াশার একটি
অন্তর্মুখী প্রবাহ আমরা লক্ষ্য করেছি। এর আগে আবিষ্কৃত তেল খেকো
ব্যাকেটেরিয়ার মতোই অনুজীবগুলো গভীর সমুদ্রে অনেক ঠাণ্ডা পরিবেশে থাকে। যে
অঞ্চলে আমরা পর্যবেক্ষণ চালিয়েছি তার তাপমাত্রা ছিল মাত্র ৫ ডিগ্রি
সেলসিয়াস।
গবেষকরা ২৫ মে থেকে ২ জুন পর্যন্ত দুর্ঘটনাস্থলে গভীর সমুদ্রের ১৭টি
বিভিন্ন স্থান থেকে ২০০টি নমুনা নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা চালান। তারা দেখতে
পান-এ স্থানগুলোতে প্রাপ্ত অনুজীবগুলো ভিন্ন প্রজাতির। ওশেনোস্পিরিলেরিস
নামে এক ধরনের তেল খেকো ব্যাকটেরিয়ার সাথে এদের অনেক মিল আছে। হ্যাজেন
বলছেন, উপসাগরে কয়েকমাস যাবত বারবার খনি পাইপ ছিদ্র হয়ে তেল বেরিয়ে আসা এবং
স্বাভাবিক ভাবে চুইয়ে পড়া তেল পানিতে ছড়িয়ে যে তৈলাক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করেছে
তাতে অনেকদিন বসবাসের ফলে এ অনুজীবগুলো অভিযোজিত হয়ে থাকতে পারে।
এর আগে অবশ্য বিজ্ঞানীরা তেল খেকো অনুজীবদের আচরণের ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশ
করেছিলেন। কারণ, পূর্বে আবিষ্কৃত তেল খেকো ব্যাকটেরিয়া পানি থেকে অনেক বেশি
অক্সিজেন শোষণ করত। এতে করে এই অঞ্চলটি ডেড জোনে পরিণত হওয়ার ভয় থাকত যা যে
কোন প্রাণীর জন্য হুমকি স্বরূপ। আশার কথা হচ্ছে বর্তমান আবিষ্কৃত অনুজীব
অতোটা অক্সিজেন শোষণ করে না। তার প্রমাণ হল, তেল সমৃদ্ধ অঞ্চলের পানিতে
অক্সিজেনের পরিমাণ ৫৯ শতাংশ আর এর বাইরে পানিতে অক্সিজেনের পরিমাণ ৬৭ শতাংশ।
>>সুপার ভলকেনো
>>ম্যামথ বিলুপ্তিতে মানুষের হাত নেই
>>মেগা ফ্লাডঃ চ্যানেল্ড
স্ক্যাবল্যান্ডসের ভয়ঙ্কর বন্যা
>>তেনেরিফেঃ এভিয়েশন ইতিহাসের সবচাইতে বড়
দুর্ঘটনা
>>রহস্য খুলছে বরফ মানব
>>আনবিক বোমা
>>বন্যপ্রাণী ঠেকাতে মরিচের গুঁড়ো
>>শেষ হলো প্লাস্টিকের বোতল
দিয়ে বানানো জাহাজের অভিযান
>>গাছ চিন্তা করে, মনেও রাখে
>>বৃহত্তম তারার সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
>>প্যারিস ট্রেন ক্র্যাশঃ কি ছিল তার
পেছনে
>>ডিম নয়, বিজ্ঞান বলছে, 'সম্ভবত মুরগিই!’
>>সমুদ্রতলে মাছরা পরস্পরের সঙ্গে কথা বলে
>>সবচাইতে
শীতল বাদামী বামনের সন্ধান লাভ
>>রাশিয়ান কার্গো শিপ ইন্টারন্যাশনাল
স্পেস স্টেশনে থামতে ব্যর্থ হল
>>ফ্রিক
ওয়েভঃ সমুদ্রের দৈত্যাকার ঢেউ
>>২০৫০ সাল নাগাদ এশিয়ার বেশিরভাগ নদীর
পানিপ্রবাহ কমে যাবে
>>সিঙ্গাপুরে প্রত্যেকের জন্য ইলেকট্রনিক
মেইলবক্স
>>মিশরে ৩,৬০০ বছর আগের একটি শহরের সন্ধান
লাভ
>>আগুনের সঙ্গে বসবাস
>>বিজ্ঞানের অসহায়ত্ব ভুপাল দুর্ঘটনা
>>কুমিরের সাগর পাড়ি দেবার রহস্য
>>ছাইমেঘ থেকে বিমান বাঁচানোর নতুন উপায়
>>ডিপ ভেইন থ্রম্বোসিস
>>নানা মারাত্মক রোগের কারণ প্রক্রিয়াজাত
মাংস
>>মাদাগাস্কারের ছোট্ট ডুবুরি পাখি হারিয়ে
গেল
>>হাবলের চোখে, গ্রহ খাদক
নক্ষত্র
>>বিমান বিধ্বস্তের কাহিনী
>>ইন্দোনেশিয়ার জঙ্গলে নতুন প্রজাতির জীব
আবিষ্কার
>>ছাইমেঘের জন্য বিজ্ঞানীরা প্রস্তুত
>>জোয়ান অব আর্ক
>>এশিয়ায় হুমকির মুখে পরিযায়ী পাখির দল
>>নেয়ানডার্থালরা আধুনিক মানুষের
পূর্বপুরুষ
>>ডেঙ্গু প্রতিরোধে জিনগত কারণ অনুসন্ধান
>>মেক্সিকো উপসাগরে ‘এক্সোন ভালডেজ’ ঘটতে
আর কতো দেরী?
>>বোর্নিওতে নতুন প্রানের সন্ধান
>>প্রথমবারের মত পুরো মুখমন্ডলের
অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজন
>>আইসল্যান্ডে আরো বড় অগ্নুৎপাতের সম্ভাবনা
বাড়ছে
>>আইসল্যান্ডেই এই, ইয়েলোস্টোন ফাটলে কি
হবে?
>>আগ্নেয়গিরির ছাইয়ে প্রভাবিত বিমান,
আবহাওয়া, সূর্যাস্ত
>>বাংলা বছরের সূচনা
>>বিশ লাখ বছরের পুরনো কঙ্কাল থেকে
বিবর্তন ধারার সন্ধান
>>শুকিয়ে যাচ্ছে আরল সাগর
>>জেব্রাফিশঃ হৃদযন্ত্রের টিস্যু নিজেই
সারিয়ে তোলে
>>হাতি -ফোর হুইল ড্রাইভ
>>গ্রহাণুর ওপর নজর রাখবে নতুন
‘কমপ্যাক্ট’ স্যাটেলাইট
>>প্রবালেরা মারা যাচ্ছেঃ
বিভিন্ন দেশে নেমে আসতে পারে বিপর্যয়
>>মৌমাছির হুল ফোটানোয় অসুখ সারে!!
>>মায়া সভ্যতা
>>অ্যাকিলিস
>>২০১৪ সালে চালু হচ্ছে গ্যালিলিও
>>"সেটি" প্রকল্পের ৫০ বছর
>>প্রাচীন মানবের পূর্ণাঙ্গ জিন বিশ্লেষণ
>>ধ্বসে যেতে পারে পশ্চিম এন্টার্কটিকা
>>ঝড়ের সংখ্যা কমে বাড়তে পারে গতি
>>শিরাকাওয়া-গো এবং গোকাইয়ামা
>>পৃথিবীর গভীরতম স্থানঃ চ্যালেঞ্জার ডিপ
>>চীনে হাজার হাজার ডাইনোসরের পায়ের চিহ্ন
>>শিকোকুর তাকামাত্সুঃ প্রকৃতি,
ইতিহাস আর ঐতিহ্যের সংমিশ্রন
>>তিমি কাহিনী
>>মাউন্ট সেন্ট হেলেনের অগ্নুৎপাত
>>ছাদ উড়ে যাওয়া বিমানের কাহিনী
>>টর্নেডো
>>জলবায়ু পরিবর্তনে গাছপালা ও প্রাণীকূল
সর্বোচ্চ হুমকির মুখে
>>ভূপাল বিপর্যয়
>>মাছেরা যেদিন ডাঙায় উঠল
>>মহাবিশ্বে অজানা গরম বস্তু!
>>এয়ার ক্র্যাশ ইনভেস্টিগেশনঃ
মাঝ আকাশে দুই বিমানের সংঘর্ঘ
>>সুপার কন্টিনেন্টের ভাঙাগড়া
>>কিং
কোবরা
>>লেক চুজেনজিঃ মনমাতানো একটি লেক
>>রোমানিয়ায়
কমিউনিস্ট বিরোধী বিপ্লবের ২০ বছর
>>ঐতিহাসিক
নগরী কামাকুরা
>>গ্র্যান্ড
ক্যানিয়নের রহস্য
>>একাত্তুরের টুকরো ছবি
>>একাত্তুরের গনহত্যা
>>চীন জাপান যুদ্ধ
>>সাপ্পোরোর ইয়ূকি মাতসুরি
>>যশোর রোড
>>ইয়াইয়ামাঃ অবকাশ যাপনের অদ্বিতীয় স্থান
>>ইয়াকুশিমাঃ জাপানের প্রাচীনতম বৃক্ষরাজির দ্বীপ
>>মাতসুশিমাঃ জাপানের অন্যতন দর্শনীয় স্থান
>>ওসাকা ক্যাসেল
>>বিশ্বের ব্যাস্ততম ষ্টেশন শিঞ্জুকু
[প্রথমপাতা] |