[প্রথমপাতা]

 

 

 

বিপির ছড়িয়ে পড়া তেল থেকে মিথেন খেয়ে ফেলেছে ব্যাকটেরিয়া
 

 

কমিউনিটি রিপোর্ট ।।


গত বছর গলফ অব মেক্সিকোতে ছড়িয়ে পড়া বিপুল পরিমান তেল থেকে পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক মিথেনকে খেয়ে সাবাড় করে দিয়েছে ব্যাকটেরিয়া।

ঐ দুর্ঘটনার ফলে প্রায় ২ লাখ টন মিথেন নির্গত হয়েছে এবং এই বিপুল পরিমান মিথেন সমুদ্রের গভীরে বিস্তৃত ছিল বলে জানিয়েছেন ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ডেভিড ভ্যালেন্টাইন।

ওইসব মিথেন সমুদ্রের উপরিতলে চলে এসে পৃথিবীর বায়ূমন্ডলে মিলিয়ে যাবার আগেই ব্যাকটেরিয়াগুলো  সেগুলো খেয়ে ফেলেছে। তবে এই প্রক্রিয়ায় পৃথিবী থেকে নিঃশেষ হয়েছে প্রায় ১ মিলিয়ন টন অক্সিজেন।

যদিও এর থেকে মনে হতে পারে বিপুল পরিমান অক্সিজেন নিঃশেষ হয়ে গেছে গেছে কিন্তু এই শূণ্যস্থানটি গোটা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ায় অর্থাৎ আশেপাশের অক্সিজেনগুলো শুণ্যস্থানটিপূরণ করে দেবার ফলে অক্সিজেন সল্পতা বা হাইপক্সিয়ার মত অবস্থার সৃষ্টি হবার কোন সম্ভাবনা নেই বলে ভ্যালেন্টাইন একটি জার্নালের গবেষনা পত্রে উল্লেখ করেছেন।

তাপ আটকে রাখার ক্ষেত্রে মিথেন কার্বন ডাই অক্সাইডের চাইতে ২০ গুন বেশি দক্ষ। কার্বন ডাই অক্সাইডের মত মিথেনও মানুষের সৃষ্ট উৎস যেমন পেট্রোলিয়াম ইন্ডাস্ট্রি থেকে নির্গত হয়ে থাকে। কাজেই পরিবেশের জন্য মিথেন কার্বন ডাই অক্সাইডের চাইতেও অনেক বেশি হুমকি।

২০১০ এর ২০শে এপ্রিল বিপির তেলের প্ল্যাটফর্মের দুর্ঘটনার ফলে নির্গত বিপুল পরিমান মিথেন অপসারন করা সম্ভব হয়নি এবং বিজ্ঞানীরা আশংকা করছিলেন সেগুলো বায়ূমন্ডলের সাথে মিলিয়ে যাবে। ফলে তাপ আটকে বিশ্বউষ্ণায়নে আরো সাহায্য করবে।

ভ্যালেন্টাইন উল্লেখ করেন, অতীতের অনেক ভয়াবহ পরিবেশ পরিবর্তনের সূচনা হয়েছিল সমুদ্রে আটকে পড়া মিথেন থেকে।

প্রথম দিকে তারা ধীর প্রক্রিয়ার কথা ভেবে তারা ব্যাকটেরিয়া পদ্ধতির ব্যাপারে মোটেই আশাবাদী ছিলেননা কিন্তু দেখা যাচ্ছে মিথেন খাদক ব্যাকটেরিয়াগুলো সত্যিই বেশ কাজের আর সমুদ্র থেকে বিপুল পরিমানে মিথেন তারা শোষন করতে সক্ষম।
 

 

>>টর্নেডো

>>আইসল্যান্ডঃ আগ্নেয়গিরি থেকে জন্ম নেয়া হিম রাজ্য

>>চীন-জাপান যুদ্ধ

>>দেশভেদে ভাষা বদলে যায় বাদুড়দের!

>>অতিক্ষুদ্র সামুদ্রিক প্রাণীরা ইঙ্গিত দিচ্ছে জলবায়ু পরিবর্তনের

>>জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব শুরু, বাড়ছে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা

>>সুপার কন্টিনেন্টের ভাঙাগড়া

>>গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের রহস্য

>>নতুন ধরনের তেল খেকো অনুজীব আবিষ্কার

>>সুপার ভলকেনো

>>ম্যামথ বিলুপ্তিতে মানুষের হাত নেই

>>মেগা ফ্লাডঃ চ্যানেল্ড স্ক্যাবল্যান্ডসের ভয়ঙ্কর বন্যা

>>তেনেরিফেঃ এভিয়েশন ইতিহাসের সবচাইতে বড় দুর্ঘটনা

>>রহস্য খুলছে বরফ মানব

>>আনবিক বোমা

>>বন্যপ্রাণী ঠেকাতে মরিচের গুঁড়ো

>>শেষ হলো প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে বানানো জাহাজের অভিযান

>>গাছ চিন্তা করে, মনেও রাখে

>>বৃহত্তম তারার সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা

>>প্যারিস ট্রেন ক্র্যাশঃ কি ছিল তার পেছনে

>>ডিম নয়, বিজ্ঞান বলছে, 'সম্ভবত মুরগিই!’

>>সমুদ্রতলে মাছরা পরস্পরের সঙ্গে কথা বলে

>>সবচাইতে শীতল বাদামী বামনের সন্ধান লাভ

>>রাশিয়ান কার্গো শিপ ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে থামতে ব্যর্থ হল

>>ফ্রিক ওয়েভঃ সমুদ্রের দৈত্যাকার ঢেউ

>>২০৫০ সাল নাগাদ এশিয়ার বেশিরভাগ নদীর পানিপ্রবাহ কমে যাবে

>>সিঙ্গাপুরে প্রত্যেকের জন্য ইলেকট্রনিক মেইলবক্স

>>মিশরে ৩,৬০০ বছর আগের একটি শহরের সন্ধান লাভ 

>>আগুনের সঙ্গে বসবাস

>>বিজ্ঞানের অসহায়ত্ব ভুপাল দুর্ঘটনা

>>কুমিরের সাগর পাড়ি দেবার রহস্য 

>>ছাইমেঘ থেকে বিমান বাঁচানোর নতুন উপায়

>>ডিপ ভেইন থ্রম্বোসিস
>>নানা মারাত্মক রোগের কারণ প্রক্রিয়াজাত মাংস

>>মাদাগাস্কারের ছোট্ট ডুবুরি পাখি হারিয়ে গেল

>>হাবলের চোখে, গ্রহ খাদক নক্ষত্র

>>বিমান বিধ্বস্তের কাহিনী

>>ইন্দোনেশিয়ার জঙ্গলে নতুন প্রজাতির জীব আবিষ্কার

>>ছাইমেঘের জন্য বিজ্ঞানীরা প্রস্তুত

>>জোয়ান অব আর্ক
>>এশিয়ায় হুমকির মুখে পরিযায়ী পাখির দল

>>নেয়ানডার্থালরা আধুনিক মানুষের পূর্বপুরুষ

>>ডেঙ্গু প্রতিরোধে জিনগত কারণ অনুসন্ধান

>>মেক্সিকো উপসাগরে ‘এক্সোন ভালডেজ’ ঘটতে আর কতো দেরী?

>>বোর্নিওতে নতুন প্রানের সন্ধান

>>প্রথমবারের মত পুরো মুখমন্ডলের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজন

>>আইসল্যান্ডে আরো বড় অগ্নুৎপাতের সম্ভাবনা বাড়ছে

>>আইসল্যান্ডেই এই, ইয়েলোস্টোন ফাটলে কি হবে?

>>আগ্নেয়গিরির ছাইয়ে প্রভাবিত বিমান, আবহাওয়া, সূর্যাস্ত

>>বাংলা বছরের সূচনা

>>বিশ লাখ বছরের পুরনো কঙ্কাল থেকে বিবর্তন ধারার সন্ধান

>>শুকিয়ে যাচ্ছে আরল সাগর

>>জেব্রাফিশঃ হৃদযন্ত্রের টিস্যু নিজেই সারিয়ে তোলে
>>হাতি -ফোর হুইল ড্রাইভ

>>গ্রহাণুর ওপর নজর রাখবে নতুন ‘কমপ্যাক্ট’ স্যাটেলাইট

>>প্রবালেরা মারা যাচ্ছেঃ বিভিন্ন দেশে নেমে আসতে পারে বিপর্যয়

>>মৌমাছির হুল ফোটানোয় অসুখ সারে!!

>>মায়া সভ্যতা

>>অ্যাকিলিস

>>২০১৪ সালে চালু হচ্ছে গ্যালিলিও

>>"সেটি" প্রকল্পের ৫০ বছর

>>প্রাচীন মানবের পূর্ণাঙ্গ জিন বিশ্লেষণ
>>ধ্বসে যেতে পারে পশ্চিম এন্টার্কটিকা

>>ঝড়ের সংখ্যা কমে বাড়তে পারে গতি

>>শিরাকাওয়া-গো এবং গোকাইয়ামা

>>পৃথিবীর গভীরতম স্থানঃ চ্যালেঞ্জার ডিপ

>>চীনে হাজার হাজার ডাইনোসরের পায়ের চিহ্ন

>>শিকোকুর তাকামাত্সুঃ প্রকৃতি, ইতিহাস আর ঐতিহ্যের সংমিশ্রন

>>তিমি কাহিনী

>>মাউন্ট সেন্ট হেলেনের অগ্নুৎপাত

>>ছাদ উড়ে যাওয়া বিমানের কাহিন

>>টর্নেড

>>জলবায়ু পরিবর্তনে গাছপালা ও প্রাণীকূল সর্বোচ্চ হুমকির মুখে

>>ভূপাল বিপর্যয়

>>মাছেরা যেদিন ডাঙায় উঠল

>>মহাবিশ্বে অজানা গরম বস্তু!

>>এয়ার ক্র্যাশ ইনভেস্টিগেশনঃ মাঝ আকাশে দুই বিমানের সংঘর্ঘ

>>সুপার কন্টিনেন্টের ভাঙাগড়া

>>কিং কোবরা

>>লেক চুজেনজিঃ মনমাতানো একটি লেক

>>রোমানিয়ায় কমিউনিস্ট বিরোধী বিপ্লবের ২০ বছর

>>ঐতিহাসিক নগরী কামাকুরা

>>একাত্তুরের টুকরো ছবি
>>একাত্তুরের গনহত্যা
>>সাপ্পোরোর ইয়ূকি মাতসুরি

>>যশোর রোড
>>ইয়াইয়ামাঃ অবকাশ যাপনের অদ্বিতীয় স্থান
>>ইয়াকুশিমাঃ জাপানের প্রাচীনতম বৃক্ষরাজির দ্বীপ

>>মাতসুশিমাঃ জাপানের অন্যতন দর্শনীয় স্থান
>>ওসাকা ক্যাসেল
>>বিশ্বের ব্যাস্ততম ষ্টেশন শিঞ্জুক

 

 

 

[প্রথমপাতা]