ক্যালিফোর্নিয়ায়
আঘাত হানতে পারে ভয়াবহ 'সুপারস্টর্ম'
কমিউনিটি
রিপোর্ট ।।
একশরও বেশি বিজ্ঞানী ও বিশেষজ্ঞদের একটি দল জানিয়েছেন ক্যালিফোর্নিয়ায় যে
কোন সময় আঘাত হানতে পারে বিপুল শক্তির 'সুপারস্টর্ম'। সুপারস্টর্মের ফলে
রাজ্যের এক-চতুর্থাংশ তলিয়ে যেতে পারে পানির তলায়। ক্ষয়ক্ষতির পরিমান
দাঁড়াতে পারে ৩০০ থেকে ৪০০ বিলিয়ন ডলার। গবেষকরা জানিয়েছেন এই ভয়ঙ্কর ঝড়ে
ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা বড়ধরনের ভূমিকম্পের চাইতেও চার থেকে পাঁচগুন বেশি হতে
পারে।
পুরো বিবরণ দেখে মনে হতে পারে যেন একটি একশন ছবির দৃশ্য, কিন্তু বিজ্ঞানীরা
এবং ইউ এস জিওলজিক্যাল সর্ভে ক্যালিফোর্নিয়াকে এই রকম একটি ছবিই বাস্তবে
রূপ নিতে পারে বলে সতর্ক করে দিয়েছেন। তারা বলছেন অতীতে এধরনের ঝড় আঘাত
হেনেছিল কাজেই ভবিষ্যতেও তারা আঘান হানতেই পারে।
জিওগ্রাফিকাল সার্ভের পরিচালক মার্সিয়া কে ম্যাকনাট নিউ ইয়র্ক টাইমসকে
জানিয়েছেন ১৮৬১-৬২ সালে সেন্ট্রাল ভ্যালি এলাকার ৩০০ মাইল পানির নীচে ডুবে
গিয়েছিল। সেই বন্যাটি এতটা ছড়িয়ে পড়েছিল যে ক্যালিফোর্নিয়ার রাজধানীকে
সানফ্রানসিসকোতে সরিয়ে নিতে হয়েছিল। তবে অতীতে এর চাইতেও ভয়ঙ্কর ঝড় আঘাত
হেনেছিল ২১২, ৪৪০, ৬০৩, ১০২৯, ১৪১৮ এবং ১৬০৫ সালে। যেহেতু বৈশ্বিক উষ্ণতা
বৃদ্ধি পাচ্ছে কাজেই এধরনের ঝড়ের আশংকা দিন দিন বেড়েই চলেছে।
বিজ্ঞানীরা এরকম একটি ঝড়ের মডেল তৈরি করেছেন। সেখানে দেখা যাচ্ছে ভয়ঙ্কর
সুপার স্টর্ম টানা ৪০ দিনেরও বেশি স্থায়ী হয়েছে আর পুরো রাজ্য তলিয়ে গেছে
১০ ফিট পানির নীচে। এই বায়ুমণ্ডলীয় নদীটি গলফ অব মেক্সিকোত ৫০টি মিসিসিপি
নদীর সমপরিমান পানি ঢালছে। এই ঝড়ের গতি উঠতে পারে ঘন্টায় ১২৫ মাইল পর্যন্ত
আর এর সাথে যোগ হতে পারে ভয়াবহ ভূমিধ্বস।
গবেষকরা বলছেন বাস্তবে এমনটা ঘটা মোটেই অসম্ভব নয়। তাদের মতে প্রতি ১০০ থেকে
২০০ বছরের মধ্যে একবার এধরনের ভয়াবহ সুপারস্টর্ম আঘাত হেনে থাকে। জিওলজিকাল
সার্ভের লাকি জোনসের মতে, সুপারস্টর্মের ফলাফল সান অ্যানড্রেয়াসের ভয়াবহ
ভূমিকম্পের মতই হতে পারে।
>>বিপির ছড়িয়ে পড়া
তেল থেকে মিথেন খেয়ে ফেলেছে ব্যাকটেরিয়া
>>টর্নেডো
>>আইসল্যান্ডঃ আগ্নেয়গিরি থেকে জন্ম নেয়া
হিম রাজ্য
>>চীন-জাপান যুদ্ধ
>>দেশভেদে ভাষা বদলে যায় বাদুড়দের!
>>অতিক্ষুদ্র সামুদ্রিক
প্রাণীরা ইঙ্গিত দিচ্ছে জলবায়ু পরিবর্তনের
>>জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব শুরু, বাড়ছে
সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা
>>সুপার কন্টিনেন্টের ভাঙাগড়া
>>গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের রহস্য
>>নতুন ধরনের তেল খেকো অনুজীব আবিষ্কার
>>সুপার ভলকেনো
>>ম্যামথ বিলুপ্তিতে মানুষের হাত নেই
>>মেগা ফ্লাডঃ চ্যানেল্ড
স্ক্যাবল্যান্ডসের ভয়ঙ্কর বন্যা
>>তেনেরিফেঃ এভিয়েশন ইতিহাসের সবচাইতে বড়
দুর্ঘটনা
>>রহস্য খুলছে বরফ মানব
>>আনবিক বোমা
>>বন্যপ্রাণী ঠেকাতে মরিচের গুঁড়ো
>>শেষ হলো প্লাস্টিকের বোতল
দিয়ে বানানো জাহাজের অভিযান
>>গাছ চিন্তা করে, মনেও রাখে
>>বৃহত্তম তারার সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
>>প্যারিস ট্রেন ক্র্যাশঃ কি ছিল তার
পেছনে
>>ডিম নয়, বিজ্ঞান বলছে, 'সম্ভবত মুরগিই!’
>>সমুদ্রতলে মাছরা পরস্পরের সঙ্গে কথা বলে
>>সবচাইতে
শীতল বাদামী বামনের সন্ধান লাভ
>>রাশিয়ান কার্গো শিপ ইন্টারন্যাশনাল
স্পেস স্টেশনে থামতে ব্যর্থ হল
>>ফ্রিক
ওয়েভঃ সমুদ্রের দৈত্যাকার ঢেউ
>>২০৫০ সাল নাগাদ এশিয়ার বেশিরভাগ নদীর
পানিপ্রবাহ কমে যাবে
>>সিঙ্গাপুরে প্রত্যেকের জন্য ইলেকট্রনিক
মেইলবক্স
>>মিশরে ৩,৬০০ বছর আগের একটি শহরের সন্ধান
লাভ
>>আগুনের সঙ্গে বসবাস
>>বিজ্ঞানের অসহায়ত্ব ভুপাল দুর্ঘটনা
>>কুমিরের সাগর পাড়ি দেবার রহস্য
>>ছাইমেঘ থেকে বিমান বাঁচানোর নতুন উপায়
>>ডিপ ভেইন থ্রম্বোসিস
>>নানা মারাত্মক রোগের কারণ প্রক্রিয়াজাত
মাংস
>>মাদাগাস্কারের ছোট্ট ডুবুরি পাখি হারিয়ে
গেল
>>হাবলের চোখে, গ্রহ খাদক
নক্ষত্র
>>বিমান বিধ্বস্তের কাহিনী
>>ইন্দোনেশিয়ার জঙ্গলে নতুন প্রজাতির জীব
আবিষ্কার
>>ছাইমেঘের জন্য বিজ্ঞানীরা প্রস্তুত
>>জোয়ান অব আর্ক
>>এশিয়ায় হুমকির মুখে পরিযায়ী পাখির দল
>>নেয়ানডার্থালরা আধুনিক মানুষের
পূর্বপুরুষ
>>ডেঙ্গু প্রতিরোধে জিনগত কারণ অনুসন্ধান
>>মেক্সিকো উপসাগরে ‘এক্সোন ভালডেজ’ ঘটতে
আর কতো দেরী?
>>বোর্নিওতে নতুন প্রানের সন্ধান
>>প্রথমবারের মত পুরো মুখমন্ডলের
অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজন
>>আইসল্যান্ডে আরো বড় অগ্নুৎপাতের সম্ভাবনা
বাড়ছে
>>আইসল্যান্ডেই এই, ইয়েলোস্টোন ফাটলে কি
হবে?
>>আগ্নেয়গিরির ছাইয়ে প্রভাবিত বিমান,
আবহাওয়া, সূর্যাস্ত
>>বাংলা বছরের সূচনা
>>বিশ লাখ বছরের পুরনো কঙ্কাল থেকে
বিবর্তন ধারার সন্ধান
>>শুকিয়ে যাচ্ছে আরল সাগর
>>জেব্রাফিশঃ হৃদযন্ত্রের টিস্যু নিজেই
সারিয়ে তোলে
>>হাতি -ফোর হুইল ড্রাইভ
>>গ্রহাণুর ওপর নজর রাখবে নতুন
‘কমপ্যাক্ট’ স্যাটেলাইট
>>প্রবালেরা মারা যাচ্ছেঃ
বিভিন্ন দেশে নেমে আসতে পারে বিপর্যয়
>>মৌমাছির হুল ফোটানোয় অসুখ সারে!!
>>মায়া সভ্যতা
>>অ্যাকিলিস
>>২০১৪ সালে চালু হচ্ছে গ্যালিলিও
>>"সেটি" প্রকল্পের ৫০ বছর
>>প্রাচীন মানবের পূর্ণাঙ্গ জিন বিশ্লেষণ
>>ধ্বসে যেতে পারে পশ্চিম এন্টার্কটিকা
>>ঝড়ের সংখ্যা কমে বাড়তে পারে গতি
>>শিরাকাওয়া-গো এবং গোকাইয়ামা
>>পৃথিবীর গভীরতম স্থানঃ চ্যালেঞ্জার ডিপ
>>চীনে হাজার হাজার ডাইনোসরের পায়ের চিহ্ন
>>শিকোকুর তাকামাত্সুঃ প্রকৃতি,
ইতিহাস আর ঐতিহ্যের সংমিশ্রন
>>তিমি কাহিনী
>>মাউন্ট সেন্ট হেলেনের অগ্নুৎপাত
>>ছাদ উড়ে যাওয়া বিমানের কাহিনী
>>টর্নেডো
>>জলবায়ু পরিবর্তনে গাছপালা ও প্রাণীকূল
সর্বোচ্চ হুমকির মুখে
>>ভূপাল বিপর্যয়
>>মাছেরা যেদিন ডাঙায় উঠল
>>মহাবিশ্বে অজানা গরম বস্তু!
>>এয়ার ক্র্যাশ ইনভেস্টিগেশনঃ
মাঝ আকাশে দুই বিমানের সংঘর্ঘ
>>সুপার কন্টিনেন্টের ভাঙাগড়া
>>কিং
কোবরা
>>লেক চুজেনজিঃ মনমাতানো একটি লেক
>>রোমানিয়ায়
কমিউনিস্ট বিরোধী বিপ্লবের ২০ বছর
>>ঐতিহাসিক
নগরী কামাকুরা
>>একাত্তুরের টুকরো ছবি
>>একাত্তুরের গনহত্যা
>>সাপ্পোরোর ইয়ূকি মাতসুরি
>>যশোর রোড
>>ইয়াইয়ামাঃ অবকাশ যাপনের অদ্বিতীয় স্থান
>>ইয়াকুশিমাঃ জাপানের প্রাচীনতম বৃক্ষরাজির দ্বীপ
>>মাতসুশিমাঃ জাপানের অন্যতন দর্শনীয় স্থান
>>ওসাকা ক্যাসেল
>>বিশ্বের ব্যাস্ততম ষ্টেশন শিঞ্জুকু
[প্রথমপাতা] |